প্রাণীবিজ্ঞান :
জীববিজ্ঞানের যে শাখা নানা ধরনের প্রাণীর স্বভাব, বাসস্থান, গঠন প্রকৃতি, বৈজ্ঞানিক ক্রিয়াকলাপ, জীবন বৃত্তান্ত প্রভৃতি সহ বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করে তারই নাম প্রাণীবিজ্ঞান বা জুওলজি। ক্ষুদ্র এককোষী অ্যামিবা হতে শুরু করে প্রাণীশ্রেষ্ট মানুষ পর্যন্ত সকল শাখার প্রাণী এ শাখার অালোচ্য বিষয়।
আজ প্রাণীবিজ্ঞানরে কিছু বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হলাম :
জীববিজ্ঞানের যে শাখা নানা ধরনের প্রাণীর স্বভাব, বাসস্থান, গঠন প্রকৃতি, বৈজ্ঞানিক ক্রিয়াকলাপ, জীবন বৃত্তান্ত প্রভৃতি সহ বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করে তারই নাম প্রাণীবিজ্ঞান বা জুওলজি। ক্ষুদ্র এককোষী অ্যামিবা হতে শুরু করে প্রাণীশ্রেষ্ট মানুষ পর্যন্ত সকল শাখার প্রাণী এ শাখার অালোচ্য বিষয়।
আজ প্রাণীবিজ্ঞানরে কিছু বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হলাম :
- আরশোলার হৃদযন্ত্রে প্রকোষ্ট থাকে ১৩টি।
- বানরের পা নাই, চারটিই হাত।
- স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে শুধু লোম থাকে।
- প্রাণীদের মধ্যে মাছি সবচেয়ে বেশি উড়তে পারে।
- পূর্ণাঙ্গ মৌমাছিকে ইমাগো বলে।
- পিত্ত স্নেহ জাতীয় খাদ্য পরিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
- পাখির শিরা দ্বিখন্ডিত।
- কুনোব্যাঙের পাকস্থলীতে HCI খাদ্যগত জীবানু ধ্বংস করে।
- তেলাপোকা সর্বভুক প্রাণী।
- রেশম মথের জীবন চক্র ৪টি ধাপে সম্পন্ন হয়।
- গিনিপিগের মেরুদন্ডে ৩৪টি- ৩৭টি কশেরুকা থাকে।
- গিনিপিগের হৃদপিন্ডে ৪টি প্রকোষ্ট থাকে।
- কেঁচোর শ্বসন চলে আদ্র ত্বকের সাহায্যে।
- ম্যালেরিয়া শব্দের অর্থ দূষিত বাতাষ।
- সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন মাছ টুনি বা টুনাস। ঘন্টায় গড়ে ৭১ কিমি।
- সবচেয়ে দ্রুতগামী পাখি সুিইফট বার্ড। ঘন্টায় ২০০ মাইল।
- ম্যালেরিয়া জীবানু ১০-১৮ দিন সুপ্তাবস্থায় থাকে।
- গ্রন্থির রাজা পিটুইটারি।
- রেশম সুতার পুরো অংশ প্রোটিন দিয়ে তৈরি।
- অস্থায়ী পাকস্থলী আছে অ্যামিবার।
- ক্যান্সার রোগ সৃষ্টিকারী পদার্থের নাম কারসিনোজেন।
- জীবন রক্ষাকারী হরমোন বলা হয় অ্যালডোসটেরন কে ।
- ব্যাঙের প্রতিটি পায়ে ৫টি মেটটারসাল থাকে।
- প্রজাপতি তরল জাতীয় খাদ্য খায় ।
- পূর্ণাঙ্গ রেশম মথের জীবন কাল ৩- ১০ দিন।
- লোহিত কণিকা না থাকলেও কেঁচোর রক্ত লাল হিমোগ্লোবিন থাকার জন্য।
- লাল পিঁপড়ার কামড়ে ফরমিক এসিড নি:সৃত হয়।
- বৃহত্তম মাছ Rhinodon.
- Amoeba- এর দেহে একটি নিউক্লিয়াস থাকে।
- কেঁচোর দেহ ১০০- ১২০ টি খন্ডে বিভক্ত।
- জিরাফ শব্দ করতে পারে না।
- ডলস পরপয়েজ কখনোই ঘুমায় না।
- হাইড্রা একটি অমর প্রাণী।
- মাকড়সার চোখ ৮টি।
- মানব ডিম্বাণু সবচেয়ে ক্ষুদ্র জীবকোষ।
- পৃথিবীতে প্রায় ৫০ প্রজাতির পোকামাকড় আছে।
- কেঁচো একটি উভয় লিঙ্গ প্রাণী।
- অ্যানাকোন্ডা হল পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ। এরা শিকারকে পেঁচিয়ে মেরে ফেলে গলধকরণ করে থাকে। এ পর্যন্ত প্রাপ্ত সবচেয়ে বড় অ্যানাকোন্ডার দৈর্ঘ্য সোয়া দশ মিটার।
- সবচেয়ে দীর্ঘজীবি প্রাণী কচ্ছপ।
- একটি কর্মী মৌমাছির কর্মজীবন ২১ দিন।
- রক্তের উপাদান গুলো হল - লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা, অনুচক্রিকা, রক্তরস, পানি, অ্যালবুমিন, গ্লুকোজ, সিরাম, ইউরিক এসিড, বিলিরুবিন প্রভৃতি।
- AB গ্রুপের রক্ত সর্বজনীন গ্রহিতা।
- O গ্রুপের রক্ত সর্বজনীন দাতা।
- সমুদ্রে ভাসমান জীবকুলকে ফ্লোরা বলে।
- রেশম পোকার বৈজ্ঞানিক নাম Bombyx mori.
- Homo sapiens মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম।
- রাণী মৌমাছি ডিম পাড়ে ১০০০ বার।
- প্রতিমিনিটে মানুষের হৃদপিন্ডে ৭০- ৭২ বার স্পন্দন হয়।
- দুধকে টককারী ব্যাকটেরিয়া দুটি হল Leuconostoc ও Streptococcus .
Tag :
চাকরির পড়ালেখা
0 Komentar untuk "প্রাণীবিজ্ঞান "